অপরাজেয় বাংলাদেশ পথশিশুদের নিয়ে কাজ করছে ৯৫ সাল থেকে। অপরাজেয় বাংলাদেশ এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ওয়াহিদা বানু আপু দীর্ঘদিন কাজ করে আসছেন মেয়েদের মাসিক সচেতনতার বিষয় নিয়ে। সেই কবে থেকে তিনি স্বপ্ন দেখছেন, মেয়েদের জন্য ৪-৫ টাকা প্যাডের। এতে করে সব শ্রেণীর মেয়েরা কিনতে পারে, প্যাড ব্যবহার করে জরায়ুমুখের বিভিন্ন মারত্মক রোগ বিষয়ক সচেতন হয়। তাঁর দীর্ঘদিন চিন্তার ফসল স্বরূপ আজ অপরাজেয় বাংলাদেশ এর মেয়েদেরকে নিজ হাতে প্যাড বানান শিখান হয়েছে, যার দাম পড়ে প্যাড প্রতি ৪ টাকা। দেশি-বিদেশী প্যাডগুলোর দাম যেখানে ১০০ টাকা, সেখানে এই প্যাডের ব্যবহারে দাম পড়বে ৪০ টাকা। মেয়েদের বানান এই স্যানিটারি ন্যাপকিন, তা বাণিজ্যকরণ নিয়ে ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা অপারজেয় বাংলাদেশের অফিসে বসে ওয়াহিদা আপুর মুখ থেকে শুনল ফেমিনিজমবাংলা।
আপু পিরিয়ড নিয়ে লড়াই
জান কি না জানি না, ৯৮ থেকে আমি মাসিকের বিষয় নিয়ে আছি। ৯৮ এ বন্যাতে রিলিফ অপারেশনে গেলাম। পানিতে সব ডুবে গেছে। ঘরে ঘরে যেতাম, মহিলাদের সাথে কথা বলতাম । “ খুব কষ্ট তাই না?” তারা বলত “ এমন অনেক কষ্ট আফা, মানুষকে কওয়া যায় না, রক্ত যাইতেছে, যাইতেছে, কাপড় শুকাতে পারি না। কাপড় বাইরে শুকালে স্বামী যদি দেখে অন্ধ হয়ে যাব , আয়ু কমে যাব তার । ওইসব ন্যাতা দিয়ে গ্রামের মানুষ তাবিজ করবে”। আমি তাজ্জব হয়ে যেতাম। বলতাম “ এটা তো আল্লাহ দিছে আপনারে, এটা না হলে মা হবেন না। এক মাস বন্ধ থাকলে স্বামী শ্বশুর বাড়ির মাথা খারাপ হবে। অথচ এই যে ভেজা কাপড় জড়ায় রাখছেন এতে তো রোগ হবে”। উনাদের কথা এই যে আমরা টাউনের মানুষ, বড় বড় কথা বলি। কিন্তু ওখানে সবাই যা মানে, বিশ্বাস করে তাই মানতে হবে, না মানলে তারা হবে উশৃঙ্খল।
তারপর?
এরপরএই আমি স্বপ্ন দেখতে লাগলাম যদি বাংলাদেশে ২ টাকা থেকে ৪ টাকার স্যানিটারি ন্যাপকিন পাওয়া যায় এরা বেঁচে যাবে। সেই লক্ষে ইতালি এক ফ্রেন্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, তাঁরা ডোনার দিতে পারবে কিনা। তো ওদের TDH নামে একটি অর্গানাইজেশন বলল মেশিন দিবে, মেশিনের দাম ১৪ লক্ষ টাকা। ওদের সঙ্গে যেটা সমস্যা হল, ওই মেশিনে আমাদের দেশীয় পণ্য ব্যবহার করা যাবে না। ওই দেশ থেকে কাঁচামাল আনতে হলে আমার দাম বেশী পড়েই যাবে। তাই সময় এবং এনার্জির অপচয় করার মানে নেই। তাই সেটা বাদ দিলাম। এরপর অনেক জায়গায় আসলে চেয়েছি ডোনার। জাপানে ফান্ড রাইসেস এর জন্য গিয়েছি ওদের বলেছি মেশিন বানিয়ে দাও , স্যানিটারি প্যাড বানাব। শুনে সব পুরুষ হেসেছেও। ইন্ডিয়ান এক সায়েন্টিস্ট ভদ্রলোককে চিঠি দিলাম মেশিনের জন্য।
কোনটাই ক্লিক করছিল না ?
ক্লিক করছিল না তা না। দেখ ২০০৬ সালে চাইনিজরা আমার জন্য মেশিন বানাতে আগ্রহ হল। কয়েক দফা সিরিজ মিটিং হল। আমার প্ল্যানিং ছিল আমার দেশের ম্যাটেরিয়াল দিয়ে প্যাড বানাব। সারাদেশে গাদা গাদা ঝুট আছে সেগুলো সহজে রিসাইকেল করে র ম্যাটেরিয়াল হিসেবে ব্যবহার করব। সেই ফ্যাক্টরিতে দেশের হাজার হাজার ছেলেমেয়ে কাজ করবে। তাদের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে যাবে । মেয়েরা, মায়েরা বুঝবে প্যাড ইউজ করার মজা, আরাম। এভাবেই cost effective প্রোডাক্ট আমরা পাব।
পরে ?
ওরা আমাকে দু তিনটা মেশিনের স্যাম্পলও দেখাল , যে কি কি রকমের স্যানিটারি ন্যাপকিন হতে পারে, আবার ওই মেশিন দিয়ে বাচ্চাদের ডায়াপারও তৈরি হতে পারে ।মেশিনের দাম ১ কোটি টাকা চাইল, ৬০ লাখ একবারে পেমেন্ট করতে হবে। টাকা প্রবলেম ছিল না, ছিল প্রতিদিন মাত্র ২৫০ টা স্যানিটারি ন্যাপকিন বানাতে পারব। অন্য শিফটে ডায়াপার বানাতে পারব। চারজন মানুষ লাগবে, সুইচ টিপলেই হবে। সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল, আমাদের দেশের ম্যাটেরিয়ালও ইউজ হবে না। তো আমি আর আগালাম না। এখনও ওরা মেইল করে, এই টাইপ মেশিন তৈরি করেছি । এই এই সুবিধা। কিন্তু প্রব্লেম ওই, আমার ড্রিমের সঙ্গে মেলে না ।
ড্রিম?
হ্যাঁ আমার প্যাড নিয়ে লড়াইয়ের পাশাপাশি স্বপ্ন হচ্ছে এটা একটা ফ্যাক্টরি হতে হবে, দেশীয় ঝুট ব্যবহার হবে কাঁচামাল হিসেবে, ছেলেমেয়ে কাজ করবে। কিন্তু সেগুলো সম্ভব হচ্ছিল না। ওদের মেশিন পিপল অরিয়েন্টেড ছিল না। তার উপর ওই মেশিন ব্যবহার করার জন্য ওদের একজন এক্সপার্ট লোককে রাখতে হবে, যাকে সারা বছর খাওয়া দাওয়া করাতে হবে। এভাবে কি করে cost meet up সম্ভব ?
দেশে এই ব্যাপার নিয়ে কি কোন সাহায্য পাচ্ছিলেন না ?
আমি BGME র এক প্রোগ্রামে গার্মেন্টসের মেয়েদের সুযোগ সুবিধা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তখন আমি বলেছিলাম ২৪ লক্ষ মেয়ে গার্মেন্টসে কাজ করে, তাদের প্রত্যেককে বেতনের পাশাপাশি স্যানিটারি ন্যাপকিন দেওয়া হবে, ওই মেয়েরা তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে তাদের মাদের বলবে, এভাবে অন্য মেয়েরা জানবে। এক বছরেই আমাদের স্যানিটারি ন্যাপকিন চলে যাবে ১ কোটি মেয়েদের কাছে । তো এই প্রোগ্রামের পর অনেকেই আমাকে বলেছে “ চলেন এই কনসেপ্ট নিয়ে আমরা আলাদা বিজনেস্ক করি”। কিন্তু আমি ব্যবসা করব না, সম্পূর্ণ সোশ্যাল রেস্পন্সিবিলিটি থেকে কাজটা করতে চাই। তাই নিজেই আমি ছয়জন পার্টনার ঠিক করি। বাজারে যেসব প্যাড আছে, তার স্যাম্পল নিয়ে এলো তারা, ওগুলোর দাম নিলাম, ক্যালকুলেশন করলাম। কোনটার প্যাকেটই ১০০ টাকার নিচে না, সব মেয়ের পক্ষে সেটা affordable ও না ।
অপরাজেয় বাংলাদেশ মেয়েদেরকে স্যানিটারি ন্যাপকিন বানানোর প্রশিক্ষণ ?
অপরাজেয় বাংলাদেশ পথশিশুদের নিয়ে কাজ করে। আমরা এখানে প্রত্যেক শিশুকে রিপ্রডাক্টিভ হেলথ, এইচআইভি প্রভৃতি নিয়ে সেমিনার করি, ক্লাস করি, শিক্ষা দেই। বলি ৩ থেকে ৬ ঘণ্টা পর পর প্যাড বদলানোর কথা। এরাই যখন মেইন্সট্রিম স্কুলে যায়, তখন নিজেরাই সে স্কুলে বাচ্চাদের এই বিষয়ে ধারণা দেয়, যেটা টিচাররা পর্যন্ত এড়িয়ে যায়। তো ওদের নিয়ে ২-৩টা ওয়ার্কশপ করলাম। কনসেপ্ট নোট করলাম, ড্রাফ্ট করলাম, দেখলাম ২০ টাকার নিচে হলেও এক প্যাকেট প্যাড সব ক্লাসের কাছে খুবই সহজলভ্য। তো এরপরই ওরা কাজে লেগে গেল। স্কুল থেকে ফিরে এসে ১ ঘণ্টা আনন্দ, গান , নাচ ,খেলাধুলা করে, এর পাশাপাশি আধা ঘণ্টা এক ঘণ্টা প্যাড বানানোর কাজ করে।
প্যাড তৈরিতে ওরা কি ব্যবহার করছে ?
তুলা গজ দিয়ে প্যাড বানাচ্ছে, সেলাই করছে চারপাশ, তারপর ইলাস্টিক লাগাচ্ছে।
প্রতি প্যাড বানাতে কেমন খরচ পড়ছে ?
প্রতি প্যাডে ৪ টাকা। তাহলে এক প্যাডে ১০ টা প্যাড থাকলে, এক প্যাকেটের দাম হয় ৪০ টাকা। ওরা শুধু এক শেপেরই বানাচ্ছে না। অভাল বানাচ্ছে, বড় , ছোট সব রকম নিজেদের প্রয়োজনে বানাচ্ছে।
নিজেরাই নিজেদের বানান প্যাড ইউজ করছে ?
আমি তাদেরকে সেলফিশ হতে মানা করেছি। তাই তারা প্রত্যেকে প্রত্যেকের জন্য প্যাড বানাচ্ছে। নিজেদের ড্রয়ার আছে আলাদা আলাদা প্রত্যেকের, সেখানে সেগুলো রেখে দিচ্ছে। যাতে প্যাডে তেলাপোকা, ইঁদুর বা অন্য ময়লা না পড়ে।
ছেলে মেয়ে সবাই প্যাড বানাচ্ছে ?
ওয়ার্কশপে ছেলে মেয়ে সবাই থাকে। কিন্তু প্যাড শুধু মেয়েরাই বানাচ্ছে, কিন্তু ছেলেরা সবই জানছে। কারণ এরাই পরে কারও বাবা, ভাই, বন্ধু হবে। সাইন্টিস্ট হবে। এরা নিজেরা আরও ভাববে, চিন্তা করবে, মা বোন কিংবা বন্ধুর জন্য আরও কত cost effective প্যাড বানান যায়।
বানান প্যাড কতটা স্বাস্থ্যসম্মত , যেহেতু হাতের ব্যবহার হচ্ছে, যন্ত্র ছাড়া?
নোংরা ভিজা কাপড় ইউজ করার থেকে ফ্রেশ তুলা গজের বানান প্যাড ৯৮% হাইজেনিক। তাছাড়া গাইনি ডাক্তারদের দিয়েও দেখান হয়েছে। তাঁরা এটাকে স্বাস্থ্যসম্মত বলে রেফার করেছ। দেখ মাত্র ১২% ইন্ডিয়ান প্যাড ইউজ করে। বাকিরা শুকনা পাতা, ভুষি কাপড়ে বেঁধে ইউজ করে। আমাদের দেশের এই মেয়েগুলো তাদের চাইতে অনেক বেশী স্বাস্থ্যসম্মত প্যাড ইউজ করছে। যেগুলো ইকো-ফ্রেন্ডলিও পাশাপাশি। সহজে মাটির সঙ্গেও মিশে যায়।
প্যাড নিয়ে সবার আগ্রহ?
আমার মেয়েগুলো ক্লাসে যাচ্ছে, ফ্রেন্ডদের বলছে, ওরা আগ্রহ পাচ্ছে। এখন এসে বলছে ওদের ফ্রেন্ডরাও প্যাড চায়। এভাবে ওই ফ্রেন্ডগুলোর পরিবারে আর মেয়েরা জানবে। সবার কাছে পৌঁছে দেওয়াতে আমার কোন চিন্তা নেই। আমার অপরজেয় বাংলাদেশ এর মেয়েদের নিয়ে আমার যথেষ্ট ভরসা আছে, এরা একজন প্যাড বানান শিখে গিয়েছে, সেটা যদি সবার মাঝে সচেতনতা করতে বলা হয়, একটি এলাকার জন্য আমার এক মেয়েই যথেষ্ট।
বাণিজ্যকরণের কোন ভাবনা নেই ? দেশের সব মেয়েদের কাছে এই কম দামের প্যাড পৌঁছে দেওয়ার ?
আমি বলেছি অনেককে, এখন প্যাড বানান শিখে গেছি, আমাকে মেশিন দাও। আমার মেয়েরা আমাকে বুদ্ধি দেয়, আমরা যত তুলা এক প্যাডে ইউজ করি, তা দিয়ে দুইটি প্যাড ইউজ হয়। তারা নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজন মত, কতটুকু ব্লাড যায়, সেই অনুযায়ী ছোট বড় শেপের প্যাড ইউজ করে। অনেকের কাছে অফার পেয়েছি এক টন তুলা, বা এক টন ইলাস্টিক তারা কিনে দিতে প্রস্তুত। লটে যখন তুলা বা ইলাস্টিক কেনা হবে তখন প্যাডের দাম আরও কমে যাবে। মরার আগে বাংলাদেশে আমি ৪ থেকে ৫ টাকার প্যাড করেই যাব।
সবশেষে
লং টাইম ড্রিম আমার ৪-৫ টাকায় মেয়েরা এক প্যাকেট প্যাড পাবে। সবাই বলে এটা “ ওয়াহিদা আপার ব্রেইন চাইল্ড”। আমি চাই সব মেয়ে কি ভিক্ষুক, কি গার্মেন্টস কর্মী, কি গ্রামের মেয়ে সবার জন্য প্যাড cost effective হোক। সবাই যেন প্যাড কিনতে পারে, জরায়ুমুখের ক্যান্সার সহ ভ্যাজিনার আরও আরও রোগ নিয়ে যেন সচেতনতা তৈরি হয় সবার মাঝে। এখন আমার কোন ভয় নেই, আমার মেয়েদের আমি শিখিয়ে দিয়েছি। আমি না থাকলেও ওরাই সারা দেশে জাগরণ সৃষ্টি করবে।আমার স্বপ্ন সত্যি করবে ওরাই। এভাবেই আগামী বানাব আমরা।
December 6, 2015 at 2:39 am
I want to be a part of this cause and help. I don’t live in bagladesh but if I could do anything please let me know.
LikeLike
December 6, 2015 at 2:22 pm
wahida@aparajeyo.org phone : 029021261
LikeLiked by 1 person
December 6, 2015 at 5:47 am
Alhamdulillah. Wahida apar hayat briddhi paak.
LikeLike
December 6, 2015 at 6:10 am
অসাধারন… ওয়াহিদা ম্যাম আর তার এই প্রাণচঞ্চল মেয়েদের এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।মনে প্রানে কামনা করছি তারা যেন এই কাজে সফল হয়। দেশের একটা মেয়ে ও জান বাদ না থাকে।
LikeLike
December 6, 2015 at 8:43 am
khub vlo
LikeLike
December 6, 2015 at 12:22 pm
Great work. Carry on.
LikeLike
December 6, 2015 at 1:41 pm
Bravo! I am proud of you, Wahida! Please continue with this vigour, we are with you. BLESS YOU…….
LikeLike
December 6, 2015 at 1:56 pm
Afsana kishwar
LikeLike
December 6, 2015 at 1:57 pm
Apa,apnake salite.ai swapnata amaro.jodi apnar kono kaje lagte pari khushi hobo.
LikeLike
December 6, 2015 at 1:58 pm
carry on…hope your dream will come true
LikeLike
December 6, 2015 at 2:09 pm
Please have her contact Mr. Arunachalam Muruganantham in India. For a Tk. 90,000 machine, pads under Tk. 4 can be manufactured. muruganantham_in@yahoo.com
http://www.bbc.com/news/magazine-26260978
LikeLiked by 1 person
December 6, 2015 at 6:00 pm
আমি একজন অটোমেশন ইঞ্জিনিয়ার । যদিও আমার বয়স এবং অভিজ্ঞতা খুবই অল্প তবুও আমি কথা দিচ্ছি এই ধরণের অটোমেটেড মেশিন বানানোর চেষ্টা করব । যদি পারি তবে আপনাকে আমার ডিজাইনটি পাঠাব । আপনার মেইল আইডি টা যদি দেন তো খুব ভাল হয় ।
আমার মেইল আইডি – engineer.satadru@gmail.com
LikeLike
December 7, 2015 at 4:48 am
Social thinking, Creative work Great change…… Thanks for the intiative Wahida Apa.
LikeLike
December 7, 2015 at 5:57 am
carry on …(y)
LikeLike
December 7, 2015 at 11:34 am
asadharan apnar udyog. I work in West Bengal, India with SHG women. They are also in production of Sanitary napkin and promoting its use amongst members and their households. I salute you and your team
LikeLike
December 10, 2015 at 7:01 am
Very good madam.we are ready to help your programme.
LikeLike
December 11, 2015 at 4:14 pm
This initiative also require a dynamic integrated management system to spread it out across the land. Low cost, better hygiene measure & contributions to the people, fantastic!!! But please, take best institutional care also to make it successful.
LikeLike
March 10, 2016 at 4:39 am
আপনার সাথে কীভাবে যোগাযোগ করা যাবে ? এই লেখাটি প্রকাশ করতে চাই…অনেক ধন্যবাদ। আর এই উদ্যোগের জন্য কোন সাধুবাদই যথেষ্ট নয়।
LikeLike
March 14, 2016 at 6:28 pm
মেইল করুন marzia.prova1992@gmail.com
LikeLike